WELCOME TO MY BLOG

ওহাবীরা বলে শাফায়াত বা সুপারিশ নাকি হারাম। কোন নবী রসূল আলাইহিস সালাম এবং আওলিয়ায়ে কিরামগন নাকি সুপারিশ করার ক্ষমতা নাই। নাউযুবিল্লাহ !!!

Link : জাকির নায়েক সহ সকল সালাফী ওহাবীরা বলে শাফায়াত বা সুপারিশ নাকি হারাম। কোন নবী রসূল আলাইহিস সালাম এবং আওলিয়ায়ে কিরামগন নাকি সুপারিশ করার ক্ষমতা নাই। নাউযুবিল্লাহ !!!
এবার আসুন আমরা কিছু সহীহ হাদীস শরীফ থেকে সুপারিশ সংক্রান্ত কিছু হাদীস শরীফ দেখি-
হাদীস শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
يشفع يوم القيامة ثلاثة الانبياء ثم العلماء ثم الشهداء
অর্থ: হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, কিয়ামতের দিন তিন শ্রেণীর লোক সুপারিশ করবে।

মাযার শরীফ যিয়ারত করা খাছ সুন্নত, এবং এর বিরোধিতা করা কুফরী।

Link : নিয়ত করে মাযার শরীফ বা কবর যিয়ারত করা খাছ সুন্নাতের অন্তর্ভুক্ত। যা কিনা অসংখ্য হাদীস শরীফের দলীল দ্বারা প্রমানিত। অথচ কিছু বাতিল ফির্কা,ওহাবী,সালাফী ,দেওবন্দী, জামাতি এরা কবর যিয়ারতকে বিদয়াত, শিরিক বলে থাকে , শুধু তাই নয় তারা যিয়ারতকে কবর পূজা বলেও আখ্যায়িত করে থাকে ! শুধু তাই নয়, তারা সারা বিশ্বে সকল মাযার শরীফ ভেঙ্গে ফেলার জন্য চেষ্টা করছে এবং অনেক মাযার শরীফ ভেঙ্গেও ফেলেছে।
নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক !

পবিত্র মাজার শরীফ বিষয়ে বাতিলদের মূর্খতাসূচক বিতন্ডার দাঁতভাঙ্গা জবাব ।

Link : মদিনা শরীফের জান্নাতুল বাকি’র একাংশ যেখানে পবিত্র মাজার শরীফ সমূহকে গম্বুজ দ্বারা আবৃত করা হয়েছিলো প্রায় ১৩শ’ বছর  মুবারক মাজার শরীফগুলো গম্বুজ দ্বারা পরিবেষ্টিত ছিলো। সকল সাহাবী তাবেয়ী,তাবে-তাবেয়ীন , ইমাম-মুজতাহিদ, আওলিয়া কিরামসহ সকল মুসলমানগণ অতি শ্রদ্ধার সাথে এ সকল মাজার শরীফ জিয়ারত করতেন।

মুনাফিক সউদী ওহাবীরা পবিত্র রওজা শরীফ ও পবিত্র মাজার শরীফ ভেঙ্গে ফেলার নিকৃষ্ট ইতিহাস

Link : গত ২রা সেপ্টেম্বর ২০১৪ ঈসায়ী তারিখে যুক্তরাজ্যের দৈনিক পত্রিকাইনডিপেনডেন্ট পত্রিকায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম উনার মহা পবিত্র রওযা  শরীফ সরিয়ে ফেলার সউদী ওহাবীইহুদী সরকারের ঘৃণ্য পরিকল্পনার কথা প্রকাশিত হয়। এখবর প্রকাশিতহওয়ার পরে সারা বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও প্রতিবাদ শুরুহয়। এরপর সউদী ওহাবী মুনাফিক ইহুদী সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করেবলা হয়, “এ সিদ্ধান্ত সউদী সরকারের নয়, এটা সউদী আরবের একগবেষকের প্রস্তাবনা।” (সূত্র আরব নিউজ: ৫ই সেপ্টেম্বর-২০১৪)

“সম্মানিত ক্বদম মুবারক বুছা (চুম্বন) দেয়া খাছ সুন্নত মুবারক”

Link : সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عن وازع بن زارع رضي الله عنه عن جدها وكان في وفد عبد القيس قال لما قذمنا المدينة فجعلنا نتبادر من رواحلنا فنقبل يد رسوالله صلي الله عليه و سلم و رجله
অর্থ : “হযরত ওয়াযি’ ইবনে যারি’ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার দাদা হতে বর্ননা করেন, আর তিনি ছিলেন আব্দুল কায়েস গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। তিনি বলেন , আমরা যখন সম্মানিত মদীনা শরীফে আসতাম, তখন আমরা আমাদের সাওয়ারী হতে তাড়াতাড়ি অবতরন করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হাত মুবারক এবং সম্মানিত পা মুবারক-এ বুছা মুবারক (চুম্বন) দিতাম।”

* দলীল-আদিল্লাহ: আবু দাউদ শরীফ-কিতাবুস সালাম-২য় খন্ড-৭০৯পৃষ্ঠা- হাদীস ৫২২৫ !

সউদী রাজপরিবার-এর প্রকৃত পূর্বপুরুষ হচ্ছে ইহুদী

Link : সউদী রাজপরিবার: কে তাদের প্রকৃত পূর্বপুরুষ? সত্যিই কি সউদী রাজ পরিবার “আনজা বিন ওয়াইল” গোত্রের সদস্য, যা তারা দাবি করে থাকে? তারা কি প্রকৃতপক্ষে ইসলাম ধর্মের অনুসারী? আসলেই কি তারা আরব বংশোদ্ভূত? উপরের প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর সউদী রাজ পরিবারের অনেক দাবির উপর কলঙ্ক আরোপ করবে এবং যুক্তির
দ্বারাঅনেক মিথ্যা উদ্ধৃতি খণ্ডন করবে।

‘সৌদিআরব’ নামের উৎস ও ইহুদিরাষ্ট্র ইসরাইল গঠনে সৌদি রাজবংশের ভূমিকা

Link : ১৯৩২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ সরকারের অনুচর ও সেবাদাস আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ ব্রিটেনের অনুমতি নিয়ে হিজাজের নাম পরিবর্তন করে নিজ বংশের নাম অনুযায়ী এই বিশাল আরব ভূখণ্ডের নাম রাখে সৌদি আরব।